মধুপুর শহীদ স্মৃতি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়'[৩] ('মধুপুর শহীদ স্মৃতি স্কুল এণ্ড কলেজ' নামেও পরিচিত) (
ইংরেজি:
Madhupur Shahid Smrity Higher Secondary School)
টাঙ্গাইল জেলার অন্যতম স্বনামধন্য স্কুল ও কলেজ।
ইতিহাস
টাঙ্গাইল জেলার কৃতি সন্তান মোঃ আলহা্জ্ব নূর রহমান ১৯৭২ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন।
[২]
১৯৯৫-১৯৯৬ শিক্ষাবর্ষে সরকারের শিক্ষা সম্প্রসারন নীতির আওতায় অগ্রসরমান
বিদ্যালয় হিসেবে প্রথম স্বীকৃতিপ্রপ্ত মধুপুর শহীদ স্মৃতি উচ্চ
বিদ্যালয়,মধুপুর শহীদ স্মৃতি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় নাম নিয়ে কলেজ
হিসাবেও আত্মপ্রকাশ করে।
[২]
প্রথম ১৯৭৬ সালে এস,এস,সি এবং ১৯৯৭ সালে এইস,এস,সি পরীক্ষায় অংশগ্রহন
করে।তখন থেকেই এ প্রতিষ্ঠানে স্হাপিত হয়েছে এইস,এস,সি পরীক্ষা কেন্দ্র।
অবস্থান
জেলা সদর টাংগাইল,ময়মনসিংহ এবং জামালপুর সংযোককারী মহাসড়কের মাঝপথে বংশাই নদীর তীরে এর অবস্হন।
প্রকাশনা
মধুপুর শহীদ স্মৃতি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়
জাগরণ নামে একটি বৎসরিক সাহিত্য সাময়িকী প্রকাশ করে। এতে ছাএ-ছাএী এবং শিক্ষকদের লিখা ছড়া,কবিতা,গল্গ ও প্রবন্ধ ইত্যাদি যুক্ত থাকে ।
পুরষ্কার
মধুপুর শহীদ স্মৃতি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ২০০৩ সালের এস এস সি
পরীক্ষায় ঢাকা বোর্ডের টপটেন কলেজের নবম স্হান অধিকারী এবং ২০০৪ সালে
জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ কলেজ হিসাবে মহামান্য রাষ্ট্রপতি প্রদও পদক
প্রপ্ত।
প্রতিনিধিত্ব
বাহাজ উদ্দিন ফকির,মধুপুর শহীদ স্মৃতি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম
শ্রেণীর ‘গ’ শাখার শ্রেণীশিক্ষক। সাড়ে ৩০ বছরের শিক্ষকতা জীবনে এক দিনও
প্রাপ্য ছুটি কাটাননি তিনি।১৯৮৭ সালে বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা নূরুর রহমান
শিক্ষকদের জন্য চালু করেন ‘ক্যাজুয়াল লিভ (সিএল) বোনাস’। যে
শিক্ষক-কর্মচারী সারা বছরে এক দিনও স্কুলে অনুপস্থিত থাকবেন না, তাঁকে এক
মাসের বেতনের সমপরিমাণ টাকা দেওয়া হবে। ‘সিএল বোনাস’ চালুর পর বাহাজ
উদ্দিন প্রতিবারই বোনাসটি পাচ্ছেন।বাহাজ উদ্দিনকে এখন অনুসরণ করছেন তাঁর
অনেক সহকর্মী এবং ছাত্রছাত্রী।গত ২০০৮-০৯ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির
১৪ জন শিক্ষক ও চারজন কর্মচারী বছরে এক দিনও অনুপস্থিত না থেকে ‘সিএল
বোনাস’ পেয়েছেন।
No comments:
Post a Comment